Tanvir Hossain

i বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের জন্য কি করতে পারে?’ বার্মার চলমান রোহিঙ্গা হত্যাকান্ডের তেমন কোন নিউজ বাংলাদেশের প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে পাবেন না। দু’একটা যা-ও বা পাবেন সেখানকার ভাষাগুলিও হাস্যকর, সস্তা আবার চমকপ্রদও। যেমন, সংবাদগুলিতে বলা হচ্ছে ‘চলমান নৃশংসতায় গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী সুচী নিরবতা পালন করছেন’। বিষয়টা লক্ষ্য করুন।  আমি মানলাম আপনারা ‘মেয়ে মানুষ’ দেখলে ঠিক থাকতে পারেন না; একটু তোষামদী করে হলেও তাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন। আপনারা হিলারী ক্লিনটনকেও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দিয়েছিলেন। নিজেদের নারীবাদীও প্রমাণের চেষ্টা মহাব্যস্ত, চেতনাবাজী প্রদর্শনের পাশাপাশি। আমি ঠিক-ঠাক জানি না, ‘আপনাদের জ্ঞান বা শিক্ষার অভাব রয়েছে’ না কি ‘ইচ্ছেকৃতভাবে টাওটগীরি করে আনন্দ পান’! অং সাং সুচী বর্তমানে মায়ানমার এর পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সূচীর দল মায়ানমারের ক্ষমতাসীন দল- আপনারই কিছুকাল আগেও লিখেতেন তার দল ‘ভূমিধস বিজয়’ পেয়েছে। এখনই তা ভুলে গেলেন। সুচী যে গলা বাড়িয়ে বলতেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট হতে পারবো না ঠিকই- কিন্তু আমি প্রেসিডেন্ট এর চেয়েও উপরে থাকবো’- সেটাও ভুলে গেলেন? আমার কাছ থেকে শুনুন।

রোহিঙ্গাদের নিয়ে কয়েক বার লিখতে বসেও কোনো শব্দ মনে না আসায় চুপচাপ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থেকে কম্পিউটার অফ করে দিয়েছি। শুধু দু-কলম লিখেই ওদের দেয়া অভিশাপ থেকে মুক্ত হওয়া যাবেনা। ওদের করুন আর্তনাদের তীরে ধ্বংস হয়ে যাবো সে নিশ্চয়তা থেকে বাঁচার কোনো উপায় দেখি না। . একটা নিষ্পাপ শিশুর ভেসে যাওয়া লাশ দেখে ভয়ে গা ছম ছম করে উঠেছে বার বার, রাতে ঘুমও ভেঙেছে কয়েকবার। চারপাশের সবকিছুকেই নিছক তুচ্ছ মনে হচ্ছে। মাঝে মাঝে যখন ভাবি আমার জন্মটা কোনো রোহিঙ্গা পরিবারে হতে পারতো, তখন হাত পা অবশ হয়ে আসে। পৃথিবীটা চারদিক থেকে সংকুচিত হয়ে আসছে, আমরা অনেকেই বুঝতে পারছিনা। . রোহিঙ্গারা সম্ভবত ইতিহাসের সবচেয়ে হতভাগা নির্যাতিত মুসলিম। ফিলিস্তিনি বা কাশ্মীরিদের থেকেও তাদের অবস্থা নাজুক। এর মূল কারণ বাংলাদেশের তার দায়িত্ববোধ থেকে অনেক দূরে সরে যাওয়া। সামান্য কিছু ভোটের হিসাব একটা জাতিগোষ্ঠীর সমূলে বিনাশ হওয়া চোখ বন্ধ করে মেনে নিতে পারে, এমন রাষ্ট্রীয় উদাহরণ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আর নেই। . অনেক আগে থেকেই আমি বিশ্বাস করি, আমরা রাষ্ট্র ও নাগরিক উভয়ই খুব রেটোরিক্যাল। রাষ্ট্রীয়ভাবে আমরা মানবিকতা দেখতে অনেক বার ব্যর্থ হয়েছি

1) www.tanvirsciwap.wordpress.com 2) www.tanvir1971web.jimdo.com 3) www.somewhereinblog.net/blog/TanvirHR

The Golden Gate Bridge!  . আমেরিকার স্যান ফ্রান্সিস্কোতে অবস্থিত। সুইসাইডের জন্য খুবই বিখ্যাত। প্রায় প্রতি সপ্তাহেই এখানে গড়ে একজন মানুষ আত্নহত্যা করে। . আমেরিকা! কতো মানুষের স্বপ্নের আমেরিকা। সেখানের বাতাস নিতে পারলে নাকি জীবনে আর কোনো দুঃখ – কষ্ট থাকে না। অথচ ‘American Foundation for Suicide Prevention’ এর দেয়া তথ্যমতে, আমেরিকায় প্রতিদিন প্রায় ১২১ জন মানুষ সুইসাইড করে। বর্তমান বিশ্বের সুপার পাওয়ার আমেরিকা। প্রযুক্তি, শিক্ষা, সম্পদ- সবই নাকি তার আছে। তারপরেও কি যেন নেই!  . ইমাম ইবনুল কায়্যিম (রহ.) বলতেন, “প্রত্যেক মানুষের অন্তরেই রয়েছে অস্থিরতা, যা কেবল আল্লাহ্‌র কাছে ফিরে গেলেই ঠিক করা সম্ভব।  প্রত্যেক মানুষের অন্তরে এক শূন্যতা রয়েছে, সেটা কেবল আল্লাহ্‌র কাছে ফিরে গেলেই দূর করা সম্ভব।  প্রত্যেক মানুষের অন্তরে রয়েছে ভয় আর উৎকণ্ঠা, যা কেবল আল্লাহ্‌র কাছে আশ্রয় নিলেই দূর করা সম্ভব।  আর প্রত্যেক মানুষের অন্তরেই রয়েছে হতাশা, যেটা কেবল আল্লাহ্‌র উপরে সন্তুষ্ট হলেই দূর করা সম্ভব।” . এই বস্তুবাদী দুনিয়া আমাদের শেখায় আমরা যতো বেশী ভোগ করতে পারবো, ততো বেশী সুখী হবো। তাই ভোগের জন্য ছ

-“ছেলে-মেয়ে কথা বলা যাবে না কেন? মন ফ্রেশ থাকলেই তো হলো।” -“গান শোনা যাবে না কেন? গান শুনলে আমার হতাশা কেটে যায়।” -“সুদ খাওয়া যাবে না? মানে কি! আমি তো কারো ক্ষতি করছি না।” -“নামায পড়তে হবে। পাঁচ ওয়াক্ত! তাও আবার মাসজিদে যেয়ে! ঘরেই তো পড়া যায়।” . -“হিজাব পড়তে হবে! তাও ঢিলেঢালা। আরবের মেয়েরা লু হাওয়া থেকে বাঁচতে হিজাব পড়তো। আমরা কেন পড়ব?” -“মেয়েদের ঘরে থাকা উত্তম, এটা ফালতু কথা। বর্তমান সময়ে আমাদের মেয়ে ডাক্তার, মেয়ে ইঞ্জিনিয়ার, মহিলা পুলিশ দরকার। মেয়েরা ঘর থেকে বের না হলে উন্নতি সম্ভব না।” . “খালি হুকুম আর হুকুম। অসহ্য। এসব সেকেলে বিধান!” . ইবনুল কায়্যিম (রহ.) বলেন, “সুবহানাল্লাহ! কতো মানুষ ইসলামের নিয়ম-কানুনে বিব্রত হয়। তারা মনে মনে আশা করে, যদি এগুলোর কোন অস্তিত্বই না থাকতো। এ বিধানগুলো তাদের অন্তর জ্বালিয়ে দেয়, শ্বাস রোধ করে দেয়।” .  . শেষ কবে উনি আল্লাহ্‌র কালাম নিয়ে বসেছেন সেটা গবেষণার ব্যাপার। জুমা ছাড়া শেষ কবে মসজিদে গিয়েছেন, সেটা সম্ভবত উনি নিজেও ভুলে গেছেন। . কিন্তু দুনিয়ার ব্যাপারে উনি সিরিয়াস। টেনশনে রাতে ঘুমাতে পারেন না। “এই জীবন আর ক’দিনের, চলুন আমি আর আপনি

আদর্শের ভরাডুবি: ফেমিনিজম .  [১] গোড়ায় গলদ ও ‘সম’ সংশয় Feminism এর সংজ্ঞায়নে স্বয়ং ফেমিনিস্টরা নিজেরাই এত মত পথ বের করেছে যে তাদেরকে সংজ্ঞা জিজ্ঞেস করলে একেকজন একেকরকম উত্তর দেয়। বিশেষ করে ফেমিনিজমের পুরনো সংজ্ঞা যা মূলত ‘নারীদের সমঅধিকার’ কেন্দ্রিক - সেটাকে যুক্তিতর্ক দিয়ে এতই পচানো হয়েছে যে স্বয়ং ফেমিনিস্টরাই ‘ফেমিনিজমের সংজ্ঞা নতুনভাবে ঢেলে সাজাতে বাধ্য হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে এসেছে Neo-Feminism. আর যদিও বাঙ্গাল ফেমিনিস্টদের বেশিরভাগই এখনও এতদূর যায় নি, তবুও শেষে Neo-Femisnism সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় আলোচনা থাকবে ইন-শা-আল্লাহ। কারণ ইন্টারনেট-স্মার্টফোনের যুগে ইতোমধ্যেই Neo-Femisnism এর বাতাসে কেউ কেউ অসুস্থ হয়েছে আর কিছুদিনের মধ্যেই যে তা পুরোদমে মহামারীতে রূপ নেবে তাও মোটামোটি নিশ্চিত। . যাই হোক, প্রথমে আভিধানিক সংজ্ঞাতেই চোখ বুলানো যাক। Oxford ডিকশনারীর সংজ্ঞা অনুযায়ী Feminism হল, “The advocacy of women's rights on the ground of the equality of the sexes.” আর Caombridge এর সংজ্ঞা হল “the belief that women should be allowed the same rights, power, and opportunities as men and be tr

ধর্ষণ_হ্রাসে_পর্দা_প্রথা . অনেকে পর্দা বলতে শুধু পোশাকের বিষয়টাকেই বোঝেন৷ তাই যখন কোন হুজুর বলে পর্দা করলে এ ধর্ষণ হত না তখন তারা এটা বিশ্বাস করতে চায় না। বস্তুত পর্দা বলতে শুধু পোশাক বা হিজাব পরাকে বুঝায় না। পর্দা বিষয়টা স্থান, কাল, পাত্র, পরিবেশ, মানসিকতা ইত্যাদির সাথে জড়িত। হিজাব পরে কেউ যদি পরপুরুষের সাথে ঘুরতে বের হয়, অথবা কোন পরপুরুষের সাথে অপ্রয়োজনে কথা বলে, দেখা করে, অথবা অভিভাবক ছাড়া এমন জায়গায় যায় যেখানে তার নিরাপত্তা নেই তাহলে সেক্ষেত্রে সে পর্দা করেনি বলে বিবেচিত হয় যদিও সে হিজাব পরেছে। একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন আমাদের দেশে বেশিরভাগ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে উপরিউক্ত কারনে। সুতরাং বলা যায় যদি পর্দা করা হয় তাহলে ধর্ষণের ঘটনা ৯০% কমে যাবে। . একটা সময় আমাদের সমাজে নারী-পুরুষদের অবাধ মেলামেশার সুযোগ কম ছিল। নারীদের মধ্যে প্রবল আত্মসম্মানবোধ ছিল। কোন পুরুষ তাঁর দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাবে এটা তারা সহ্য করতে পারত না। তারা পরপুরুষের সাথে ঘরের দরজার আড়ালে দাড়িয়ে দরকারী কথা বলত। তারা ঘরের বাইরে পর্দা করে অভিভাবকসহ বের হত। পুরুষরাও পথেঘাটে নারীদেরকে উত্যক্ত করত না। তখন ধর্ষনের ঘটনা খুব কম ঘটতো।

Nouman Ali Khan Collection In Bangla প্রশ্নকর্তা: একজন লোক যিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন, রমজান মাসে রোজা রাখেন, আর তিনি ওমরা করেছেন এবং তিনি তাহাজ্জুদ নামাজও পড়েন। কিন্তু যখন তিনি একাকী সময় কাটান, তখন কিছু কিছু খারাপ কাজ করেন, যা ইসলামে নিষিদ্ধ। আর এর পরেই তিনি তার ভুল বুঝতে পারেন, এবং আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এরপর ৩-৪ দিন তিনি সেই খারাপ কাজগুলো করেন না, বরং ভাল কাজ করেন। এরপর, আবার খারাপ কাজ করেন, এরপর আবার ক্ষমা চান। এরকমভাবে পুনরাবৃত্তি হতে থাকে। কিভাবে এ অবস্থা থেকে উত্তরণ করা যাবে এবং তার তাকওয়া বৃদ্ধি করা যাবে। --- উস্তাদ নুমান আলী খান: আপনার প্রশ্নের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। কারণ, শুধুমাত্র একজনের নয়, এটি অসংখ্য মানুষের প্রশ্ন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। খুবই বিচক্ষণতাপূর্ণ প্রশ্ন, মাশাআল্লাহ। আমি এ ব্যাপারটিতে বলার চেষ্টা করছি। এ ব্যাপারটি নিয়ে আমি অনেক বক্তব্য দিয়েছি - পাপের আবর্তন - পুনরাবৃত্তি। এমনকি ভালো মানুষেরা যারা নামাজ পড়ে, কুরআন তিলাওয়াত করে, আর ওমরাহ এবং অন্যান্য ইবাদত ও করে। কিন্তু একই সাথে, তারা তাদের একাকী সময়ে করা কিছু কিছু বাজে অভ্যাস ত্যা

The Biodata of prophet Muhammad (SM) with Questions & Answers (প্রশ্নোত্তরে_রাসূলুল্লাহ_সা_এর_জীবনী) প্রশ্ন: মুহাম্মাদ (সা) কখন জন্মগ্রহণ করেন ? উত্তর: তিনি ৫৭১ খ্রিষ্টাব্দে ২২শে এপ্রিল মোতাবেক ৯ই রবিউল আউয়াল রোজ সোমবার জন্মগ্রহণ করেন। প্রশ্ন: তিনি কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ? উত্তর : তিনি আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। রাসূল (সা) এর পিতার নাম কি ? উত্তর: আবদুল্লাহ বিন মুত্তালিব প্রশ্ন: রাসূল (সা) এর মাতার নাম কি ? উত্তর: আমিনা বিনতে ওহাব বিন আবদে মানাফ বিন যাহরাহ প্রশ্ন: কোথায় ও কখন রাসূল (সা) এর পিতা ইন্তিকাল করেন ? উত্তর: মুহাম্মদ (সা) এর জন্মের পূর্বে তিনি ইয়াসরিবে ইন্তিকাল করেন। প্রশ্ন: রাসূল (সা) এর দাদার নাম কি ? উত্তর: আবদুল মুত্তালিব প্রশ্ন: রাসূল (সা) এর পিতৃ-পুরুষের পরিক্রমা কি ? উত্তর: মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল মুত্তালিব বিন হাশিম বিন আবদে মানাফ বিন কুসাই বিন কিলাব প্রশ্ন: রাসূলুল্লাহ (সা) কে কারা দুধ পান করিয়েছেন ? উত্তর: প্রথমে তার মা আমেনা তারপর সুওয়াইবা যিনি ছিলেন তার চাচা আবূ লাহাবের মুক্ত ক্রীতদাসী। এরপর হালিমা বিনতে যুআইব, যিনি হালিমা

Is early-marriage safe for us? (According to Religion and others) চিকিৎসা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে খাছ সুন্নত অল্প বয়সে বিবাহের বিরুদ্ধাচরন করা অপপ্রচার মাত্র। **** অল্প বয়সে বিয়ের প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে দেশি বিদেশি দালাল আর মিডিয়ার মাধ্যমে । এ বিরোধীতা করার একমাত্র কারন সম্মানিত ইসলামকে অবমাননা করা, সুন্নতকে ইহানত করা। চিকিৎসা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে অল্প বয়সে বিবাহ এর বিরুদ্ধে বলা অপপ্রচার মাত্র।  সাধারনত মেয়েদের প্রাপ্তবয়স্কতা প্রকাশ পায় ৮ বছর বয়সে আর ছেলেদের ৯.৫ বছর বয়সে ইহা মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৩ আর ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৩.৫ ও হতে পারে। তাহলে দেখা যাচ্ছে এই বয়সেই একটি ছেলে বা মেয়ে সন্তান জন্মগ্রহনে ভুমিকা রাখতে পারে ।  এবার আসা যাক বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে বলা সকল মেডিক্যাল সমস্যাগুলোর ব্যাপারে।  ১. অল্প বয়সে গর্ভধারণ বিষয়ক প্রধান যে সমস্যাগুলো সম্পর্কে বলা হয় তা হলো- রক্ত স্বল্পতা, অধিক সময় ধরে ডেলিভারী, ইঊটেরাস বা গর্ভাশয় ফেটে যাওয়া, গর্ভে বাচ্চার ডিস্ট্রেস ইত্যাদি। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি, এই সকল গর্ভজনিত কমপ্লিকেশন বা সমস্যা যে শুধু অল্পবয়সী মায়ের ক্ষেত্রেই হবে তা নয়, বরং এগুলো যে কোন বয়সে

Supporting,Analysing & criticizing Dr. Zakir Naik ভারতীয় উপমহাদেশ ধর্ম ব্যবসায়ী বাবাদের জন্য জাকের নায়েক একটি যমের নাম ! নামধারী মুসুলমানদের জন্য তিনি এর্লাজি বটে ৷ উলামা লীগ টাইপের কিছু মাজার ব্যবসায়ী, পীর পুজারী উলামা উনার নাম শুনলেই চুলকানী শুরু হয়ে যায় ! জাকের নায়েক যখন সারা বিশ্বময় দ্বীনের দাওয়াত পৌচ্ছে দিচ্ছে তখন নামধারী ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ী আলেমগণ তাঁর টাই ধরে রুখতে ইরি ধান ক্ষেত বানাচ্ছে ! মাজার পুজা ইসলামে নিষিদ্ধ , ভন্ড বাবারা নিরীহ মুসলীমদের পুঁজি করে মাজার (কৃত্রিম খনি) পুজায় লিপ্ত ! উপমহাদেশের অধঃপতন মুসলীম জাতির প্রকৃত ইসলামের আওতায় আনাতে যখন জাকের নায়েক উত্তম দায়িত্ব নিলেন তখন বাবাদের খনির খনিজ পদার্থ উৎপাদন ক্ষমতা হুমকির মুখে পড়ে গেল ! একথা বলতে বিন্দু মাত্র সংকোচবোধ করি না যে - উপমহাদেশের মুসলীম জাতি আজ কুরঅান থেকে অনেক দূরে আছে , ইসলামের প্রকৃত জ্ঞান থেকে অনেক পিছিয়ে আছে ৷ পীর বাবাদের উপর দায় দিয়ে নিজের দায়িত্ব থেকে মুক্তি নিচ্ছে ! এখন মুসুলমানদের ইবাদত হল -মরার ঔরস , জন্মের ঔরস, খৎনার ঔরস , গোসল ঔরসে গরুর গলায় রশি বেঁধে টেনে পীর বাবার গলার ভিতর ঢুকানো আর বাবার দ

সত্যকথন ১ থেকে ১৫০ পর্যন্ত সকল লেখার তালিকা ও লিঙ্ক === === === === === === === === === ===  . আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের পেইজ থেকে ১৫০টি লেখা আপনাদের কাছে আল্লাহর অনুগ্রহে পৌঁছে দিতে পেরেছি। আজকের পোস্টে সত্যকথন পেইজে প্রকাশিত ১ থেকে ১৫০নং পর্যন্ত সকল লেখার শিরোনাম ও লিঙ্ক উল্লেখ করে একটি তালিকা প্রকাশ করা হল। যাতে আপনারা সহজেই লেখাগুলো খুঁজে পান। নাস্তিক-মুক্তমনা-খ্রিষ্টান মিশনারী - ইসলাম বিরোধী লেখকদের প্রশ্নবানে অনেক সময়েই সরলপ্রাণ মুসলিমরা বিব্রত হন, অনেক সময় বিশ্বাসের ভিত যায় নড়ে। ইসলামবিদ্বেষী এই স্রোতের বিরুদ্ধে আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস আল্লাহ কবুল করুন। এই লেখাগুলোর দ্বারা যদি একজন মানুষও সংশয়ের অভিশাপ থেকে রক্ষা পান, তাহলেও আমরা সার্থক। অনুরোধ থাকলো আমাদের পেইজের লেখাগুলো শেয়ার করে অনলাইনে ইসলাম বিরোধী চক্রের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দাওয়াহর এই কার্যক্রমে শরীক হবার। আপনারা যদি পেইজের "Following" বাটনের নিচে ক্লিক করে "See First" সিলেক্ট করে দেন তাহলে সত্যকথনের নতুন কোন পোস্ট আসলে আপনারা লগ ইন করলেই আপনাপনি নিজ নিজ নিউযফিডে লেখাটা পেয়ে যাবেন। আমাদের ওয়েবসাইট হচ

What is eclipse? *Grohon ki? জ্যোতির্বিজ্ঞানেগ্রহ­ণie (ইংরেজি: Eclipse এক্লিপ্‌স্‌) বলতে একটি খ-বস্তুর কারণে অন্য একটি খ-বস্তুর আংশিক বা পূর্ণরূপে আড়াল হওয়াকে বোঝায়। যখন তিনটি খ-বস্তু একই সরলরেখায় অবস্থান করে, তখন তাদের মধ্যে একটি খ-বস্তু থেকে বাকী দুইটি খ-বস্তুর মধ্যে সংঘটিত গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যায়। যে খ-বস্তুটি আড়াল করে, তাকে বলে গ্রহণকারী খ-বস্তু। আর যে খ-বস্তুটি আড়ালে চলে যায়, তাকে বলে গ্রহণকৃত খ-বস্তু।[১] যেমন - যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চাঁদ অবস্থান নেয়, তখন পৃথিবীপৃষ্ঠের পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে সূর্য চাঁদের পেছনে আড়ালে চলে যায় এবং সূর্যের গ্রহণ ঘটে। আবার পৃথিবী যখন চাঁদ ও সূর্যের মধ্যে আসে তখন পৃথিবীর আড়ালে চাঁদ ঢাকা পড়ে এবং চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণ সূর্যে অবস্থিত কাল্পনিক পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে ঘটলেও, চাঁদের দিকে মুখ করে থাকা পৃথিবীপৃষ্ঠের মানুষেরাও এই চন্দ্রগ্রহণের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন, কেননা সূর্য একটি তারা বলে তার আলো পৃথিবীতে বাধা পায় এবং চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে যায়। সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হল একটি তারা ও দুইটি অন্য ধরনের জ্যোতিষ্ক নিয

Hey I'mTanvir Ahmad.